জাতির এই বিপদের দিনে মিডিয়াগুলো কীভাবে সাহায্য করা যায় সে চেষ্টা করবে… না তাদের কাছ থেকে আমরা পাচ্ছি উল্টোটা। সেনাবাহিনী, ফায়ার সার্ভিস কর্মী বা অন্যান্য প্রশিক্ষিত উদ্ধারকর্মীর পাশাপাশি সাধারন জনতা কতটা উদ্ধার কাজে অংশগ্রহন করছে তা না দেখলে কারো পক্ষে বুঝা সম্ভব না। আমি বলব সরকারি উদ্ধারকর্মীদের পাশাপাশি সাধারন জনতার অবদান কোন অংশে কম না।
এ টি এন বাংলার সাংবাদিক মুন্নি সাহাকে বলতে শুনলাম, “হেফাজতে ইসলামের লোকেরা সাদাকাপড় মাথায় দিয়ে ও কাউকে জীবিত ও মৃত উদ্ধার করা গেলে লা-ইলাহা-ইল্লাললাহ বলে শ্লোগান দিয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে। এরা উদ্ধার করার নামে জিনিস পত্র চুরি করতে এসে থাকতে পারে বলেও আশংকা প্রকাশ করছেন তিনি।“
গত তিন দিন ধরে হাজার হাজার মানুষ দিনরাত কাজ করতেছে চুরি করার জন্য???
নিজের পকেটের টাকা খরচ করে খাবার পানি অক্সিজেন কিনতেছে চুরি
করার জন্য???
সাধারন রির্পোটাররা
না হয় চাপা পড়া লোকদের অনুভূতি বা সাক্ষাতকার জানতে পারেন কিন্তু সিনিয়র সাংবাদিকরা
কি করে এসব বলেন????
আর মুন্নি সাহা তো আগে থেকেই সিরাম বেয়াদপ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত।
আমার মনে হয় কেউ যদি উদ্ধার কাজে সমস্যা
করে থাকে তাহলে তারা একমাত্র মিডিয়া। আজ বিকালের আন্ত:বাহিনী
জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) ব্রিফিংয়েও মিডিয়া
কর্মীদের উদ্ধার কাজের সমস্যা হয় এই রকম কিছু করা থেকে বিরত
থাকতে বলেন।
মিডিয়া কে বলছি লাশ গুম করার চেষ্টা চলছে ঐ দিকে নজর দেন, অপরাধীদের ধরতে সাহায্য
করেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন